Home আঞ্চলিক সুনামগঞ্জের শাল্লায় কৃষকের চোখের সামনে তলিয়ে যাচ্ছে সোনালি ফসল

সুনামগঞ্জের শাল্লায় কৃষকের চোখের সামনে তলিয়ে যাচ্ছে সোনালি ফসল

448
0

আনিছুল হক চৌধুরী: গত বছরের ন্যায় এবারও সময় মত হাওর রক্ষা বাধেঁ কাজ না করায় অতি বৃষ্টির ফলে হাওরে পানি ঢুকতে শুরু করেছ।হাওর রক্ষা বাধেঁর কাজে দূর্নীতি নিয়ে বার বার পত্রিকায় রির্পোট করা হলেো টনক নরেনি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের।যার ফলে আজ ডোবতে বসেছে হাওরের হাজার হাজার হেক্টর জমির ধান।
ইতি মধ্যে তলিয়ে গছে রাখা ও খলার খালের হাওরের শতশত হেক্টর জমির ধান।
সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছ ঝুকির মধ্যে রয়ছে আরও বেশ কয়কটি হাওর রক্ষাবাধঁ এ গুলো হল জোয়ারিয়া হাওর,চাপ্টা হাওর,কাইয়ার হাওর,যুকরি হাওরের বাধঁ গুলো খুবই ঝুকিপূর্ন।যে কোন সময় তলিয়ে যেতে পারে বাধঁগুলো।
কৃষকের অভিযোগ: মুনয়া,দামপুর,চব্বিশা গ্রামের কৃষকদের সাথে আলাপ হলে তারা বলেন হাওর রক্ষা বাধেঁ কর্মসূচি থাকলেও টিকাদার ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা সময় মত কাজ করায়নি।শেষ সময়ে এসে কাজে ধরলেও কোন রকম দায় সেরে চলে গেছে।
বাঘা ও জোয়ারিয়া বাঁধে টিক মত মাটি কাটা হয়নি কোন কোন জায়গায় একটুকরু মাটি ও দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেন কৃষকেরা। সুধনকল্লি,মহনিকল্ল ও মুক্তারপুর গ্রামের কৃষকদের সাথে আলাপ হলে তারা বলেন মুক্তারপুর থেকে খলার বাধঁ পর্যন্ত কাজ হওয়া কথা থাকলেও মুক্তারপুর ব্রীজ হতে সুধকল্লি পর্যন্ত কাজ হয়েছে কিন্তু সুধনকল্লি থেকে মহনকল্লি পর্যন্ত কোন কাজ হয়নি শুধু এক্সেভেটর দাড় করিয়ে রাখা হয়েছে।
এ ব্যপারে উপজেলা চেয়ারম্যান গনেন্দ্র চন্দ্র দাসের সাথে আলাপ হলে তিনি বলেন আমি গতকাল বেশ কয়েকটি বাধঁ পরিদর্শন করেছি সব গুলো বাধঁই ঝুকিপূর্ন তবে জোয়ারিয়া বাধেঁর অবস্থা খুবই খারাপ আজ রাত পার হব। কিনা সন্ধেহ আছে।
এ ব্যপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা ইব্রাহিম খলিলকে ফোন করা হলে তিনি বার বার ফোন কেটে দেন।

Previous articleমসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা ও শ্মশানের জায়গা অধিগ্রহণ করা যাবে
Next articleসুনামগঞ্জে মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও অবরোধ করেছে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা