ক্যাম্পাস প্রতিবেদক: অল্প টাকায় ভর্তি হওয়া যায় মানসম্মত কলেজ ।যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় উপযুক্ত নাগরিক তৈরির লক্ষে এখানে রয়েছে সমৃদ্ধ ও সুশৃঙ্খল আবাসিক ব্যবস্থা যা সাধারণ শাখা নামে পরিচালিত হচ্ছে। এখানে প্রত্যেক ধর্মের শিক্ষার্থী তাদের নিজ নিজ ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠ ও ধর্ম চর্চা এবং ধর্মীয় দিবস সমুহ পালনের সুযোগ পেয়ে থাকে। ছাত্রদের শরীর চর্চা খেলাধুলা, বিনোদন ও প্রাথমিক চিকিৎসা সহ সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা প্রদান সহ নৈতিক গুণাবলী গঠনে স্কুল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন।
প্রযুক্তিসমৃদ্ধ নবতর শিক্ষা ধারণায় পরিচালিত হচ্ছে সিলেটের ভিন্নধারার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ। যার শিক্ষা পদ্ধতি প্রচলিত ধারণা থেকে কিছুটা ব্যতিক্রম।
জীবনে অনেক পরীক্ষাই দিতে হয়, তবে স্কুলের শেষ পরীক্ষার ফলের মজাটাই অন্যরকম। তাই এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট হাতে পেয়ে এখন সবাই খুশি। তবে খুশির জোয়ারে একটাই বাঁধ, তা হলো কলেজে ভর্তি হওয়া নিয়ে নানা বিড়ম্বনা। পছন্দের কলেজে ভর্তি হওয়ার তাড়নার পাশাপাশি আছে অনলাইনে কিছু জটিলতার আশঙ্কা। আর সবারই যে আবার উচ্চমাধ্যমিক পড়তেই হবে তাও কিন্তু না, রয়েছে কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগও। মাধ্যমিকের পরের এই ভর্তির আবেদন মাধ্যমিকের পরের এই সময়টাতেই আপনি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলুন ভবিষ্যতে কী করতে চান। যদিও অনেকে উচ্চমাধ্যমিকের পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে এসব বিষয়ে বিবেচনা করেন। তবে আগে থেকেই জিনিসগুলো ভেবে রাখলে সুবিধা হয়। হয়তো মাধ্যমিকে ছিলেন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী, এখন চাইলেই আপনারও সুযোগ আছে আপনি ব্যবসায় শিক্ষায় পড়ার। আপনি কী হতে চান, কেন হতে চান, কী করতে আপনার ভালো লাগে—এসব বিষয়ে নিজের ইচ্ছা ও আগ্রহ সম্পর্কে স্বচ্ছ থাকাটা জরুরি। তবে শুধু ইচ্ছা বা আগ্রহকে বিবেচনায় নিলে লক্ষ্য নির্ধারণ সঠিক হয় না। সাধের সঙ্গে সাধ্যের সমন্বয় ঘটানোও গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাত্ শুধু ইচ্ছা-আগ্রহ থাকলেই হবে না, সেই আগ্রহ পূরণের জন্য নিজের মেধা বা আনুষাঙ্গিক সামর্থ্য আছে কি না তা অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে।
লেখাপড়া শেষ করার পর সবাই একটা ভালো ক্যারিয়ার গড়ার চেষ্টা করেন। আপনার ক্যারিয়ার কোন পথে এগোবে তা ঠিক করতে হবে আপনাকে এসএসসি পাসের পরই। প্রত্যেক মানুষের জীবনে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা চাই। লক্ষ্য যদি ঠিক থাকে, তাহলে যে কেউ একটি সময়ে তার নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছবে। জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে বেশি সময় নেওয়া যাবে না। তাই শুরুতে লক্ষ্য স্থির করতে হবে। এসএসসি পাস মানেই এইচএসসির দুনিয়ায় প্রবেশ। অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে দেশের নামকরা কলেজে ভর্তি হয়ে পড়াশোনা করার। কখনো ছোট ছোট ভুলের কারণে শিক্ষার্থীদের সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন হয় না। একাদশ শ্রেণির ভর্তি কার্যক্রম বিশ্লেষণ করলে বলা যায়, ধনীর সন্তানদের পছন্দসই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেছে নেওয়ার সব উপকরণ রয়েছে এই প্রক্রিয়ায়। আর সেইসব উপকরণই গরীবের সন্তানদের জন্য লটারি জিতে শান্ত থাকার সান্ত্বনা দিয়েছে। সবার জীবনে স্বপ্ন থাকে। থাকে স্বপ্ন পূরণের চেষ্টা। বিশ্ববিদ্যালয় স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রধান সিঁড়ি যদি হয় এইচ এসসির ভালো কলেজের শিক্ষাদান তাহলে তো কথাই নেই সফলতা আলোর ঝর্ণাধারায় অনির্বান। স্বভাবতই এ সিঁড়িতে পা দিতেই হৃদয়ে আনন্দ উচ্ছ¡াস বয়ে যায়। নতুন করে শুরু হয় পথচলা। আর এ সিঁড়ি যদি হয় সিলেট সাধের মধ্যে স্প্ন নির্মানের কলেজ, সিলেট ক্যামব্রিয়ান কলেজ তাহলে আর কী চাওয়ার থাকে?উচ্চ শিক্ষার লক্ষ্যে সিলেটের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে এই কলেজে কারন সবাই তাদের পরিবারের স্বপ্ন নিয়ে আর তাতেই তাদের সাধ্যর মতো হয়ে যায় বলে ভর্তি হয়ে ছুঠে চলেন স্প্ন নিয়ে এবার সেই এক কাতারে সবাই ভর্তি হতে আসছে গতানুগতিক কম খরচে এখানে সসবাই ভর্তি হতে পারে বলেই উৎসাহ উদ্দিপনা বারছে। আর তাতেই ভিন্ন এলাকা থেকে আসা এসব নবীন ছাত্রছাত্রীদের চোখে মুখে ফুটে উঠছে নতুন করে জীবন গড়ার স্বপ্ন। এবার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পছন্দের তালিকায় দিতে পেরেছে। এর মধ্যে অনলাইনে ১০টি প্রতিষ্ঠানের আবেদন করা গেছে স্বল্প টাকায়।এর মধ্যে ক্যামব্রিয়ান কলেজে রয়েছে কম খরচে ভর্তি কিন্তু এর বাইরে মুঠোফোনে যারা আরও প্রতিষ্ঠানে (সর্বোচ্চ ১০টি) আবেদন করেছেন তাদের গুণতে হয়েছে এই কলেজে কম টাকা কিন্ত সিলেটের অন্য কলেজের চাইতে কম থাকায় অভিবাবকরা সন্তুষ্ঠ প্রকাশ করেছেন বলে জানান।
জীবনে অনেক পরীক্ষাই দিতে হয়, তবে স্কুলের শেষ পরীক্ষার ফলের মজাটাই অন্যরকম। তাই এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট হাতে পেয়ে এখন সবাই খুশি। তবে খুশির জোয়ারে একটাই বাঁধ, তা হলো কলেজে ভর্তি হওয়া নিয়ে নানা বিড়ম্বনা। পছন্দের কলেজে ভর্তি হওয়ার তাড়নার পাশাপাশি আছে অনলাইনে কিছু জটিলতার আশঙ্কা। আর সবারই যে আবার উচ্চমাধ্যমিক পড়তেই হবে তাও কিন্তু না, রয়েছে কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগও। মাধ্যমিকের পরের এই ভর্তির সাতপাঁচ জানিয়েছেন সাজেদুল ইসলাম শুভ্র
মাধ্যমিকের পরের এই সময়টাতেই আপনি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলুন ভবিষ্যতে কী করতে চান। যদিও অনেকে উচ্চমাধ্যমিকের পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে এসব বিষয়ে বিবেচনা করেন। তবে আগে থেকেই জিনিসগুলো ভেবে রাখলে সুবিধা হয়। হয়তো মাধ্যমিকে ছিলেন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী, এখন চাইলেই আপনারও সুযোগ আছে আপনি ব্যবসায় শিক্ষায় পড়ার। আপনি কী হতে চান, কেন হতে চান, কী করতে আপনার ভালো লাগে—এসব বিষয়ে নিজের ইচ্ছা ও আগ্রহ সম্পর্কে স্বচ্ছ থাকাটা জরুরি। তবে শুধু ইচ্ছা বা আগ্রহকে বিবেচনায় নিলে লক্ষ্য নির্ধারণ সঠিক হয় না। সাধের সঙ্গে সাধ্যের সমন্বয় ঘটানোও গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাত্ শুধু ইচ্ছা-আগ্রহ থাকলেই হবে না, সেই আগ্রহ পূরণের জন্য নিজের মেধা বা আনুষাঙ্গিক সামর্থ্য আছে কি না তা অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে।
লেখাপড়া শেষ করার পর সবাই একটা ভালো ক্যারিয়ার গড়ার চেষ্টা করেন। আপনার ক্যারিয়ার কোন পথে এগোবে তা ঠিক করতে হবে আপনাকে এসএসসি পাসের পরই। প্রত্যেক মানুষের জীবনে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা চাই। লক্ষ্য যদি ঠিক থাকে, তাহলে যে কেউ একটি সময়ে তার নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছবে। জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে বেশি সময় নেওয়া যাবে না। তাই শুরুতে লক্ষ্য স্থির করতে হবে। এসএসসি পাস মানেই এইচএসসির দুনিয়ায় প্রবেশ। অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে দেশের নামকরা কলেজে ভর্তি হয়ে পড়াশোনা করার। কখনো ছোট ছোট ভুলের কারণে শিক্ষার্থীদের সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন হয় না।
এসএসসি পাসের পর একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ব্যাপারে সঠিক গাইডলাইন দরকার। পছন্দের তালিকায় কয়েকটি কলেজ থাকলে, সেসব কলেজের ব্যাপারে খোঁজখবর রাখুন। এসএসসির ফলাফল আর্থিক সঙ্গতি, যাতায়াত ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার কথা বিবেচনা করে কোন কলেজে ভর্তি হওয়া যায়, সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আগেই নেওয়া উচিত। এবছর বিভিন্ন কলেজ একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির কার্যক্রম অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করার কথা জানা গেছে। এ ব্যাপারটিকেও আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। এবারও এসএসসির ফলের ভিত্তিতে কলেজে ভর্তি করা হবে। তবে শিক্ষার্থীরা নিজেরাই নির্বাচিত কলেজে ভর্তি নিশ্চিত করতে পারবে। গতবারের মতো এবারও এসএমএসের পাশাপাশি অনলাইনেও আবেদন করা যাবে, তবে এবার প্রার্থী সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজের জন্য আবেদন করতে পারবে। বোর্ড কর্তৃপক্ষ একটি কলেজ নির্ধারণ করে মনোনীত করবে। মনোনীত কলেজটি পরিবর্তন করতে চাইলে এসময় মাইগ্রেশনেরও সুযোগ থাকবে।
যেহেতু মেধা প্রয়োগ করেই ভালো রেজাল্ট করেছেন, তাই সে মেধাকে আরও শাণিত করার দায়িত্বও আপনারই। সুতরাং আর পিছু হটা নয়। যে অবস্থায় আছেন বা যে প্রতিষ্ঠানেই ভর্তি হন না কেন, এখান থেকেই এগিয়ে যান। কেউ পছন্দমতো কলেজে ভর্তি হতে না পারলেও মন খারাপের কিছু নেই। কলেজের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আপনার মেধা। আপনি পড়াশোনায় কতটা মনোযোগী, নিজের চেষ্টায় কতটা ভালো করেছেন সেটাই দেখার বিষয়।
এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগে পাস করেছেন, এখন কলেজে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ভর্তি হবেন কিংবা ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পাস করে এখন ভর্তি হতে চান মানবিক বিভাগে। এরকম কোনো ব্যাপার হলে খুব বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নেবেন। এসএসসির সিলেবাস আর এইচএসসির সিলেবাসের মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে। এইচএসসিতে কোন কোন বিষয় নেবেন, তা আগে থেকেই জেনেবুঝে নিন। শুধু বন্ধু বা পরিবারের কারো কথা শুনে বিষয় নির্বাচন করবেন না। আপনি যা পড়তে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন তাই নির্বাচন করুন।
প্রথম থেকে সচেষ্ট হলে দুই বছর শেষে নতুন করে সাফল্য দেখার সুযোগ পাবেন। সে সুযোগ আপনার কেবল উচ্চশিক্ষার পথই তৈরি করবে না, আপনার জীবন তথা ভবিষ্যত্ কর্মজীবনকে সফল করবে। উচ্চশিক্ষার জন্য যার যে স্বপ্ন আছে, সে স্বপ্ন পূরণে কলেজের পড়াশোনার পাশাপাশি দেশ ও বিদেশকে জানতে মাসিক ও দৈনিক সংবাদপত্র আপনার সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
ক্লাসের মান সুসংহত রাখতে সকল শাখার ছাত্র-ছাত্রী ৩০ থেকে ৩৫ জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। ছাত্র-ছাত্রীদের পৃথক শাখার ব্যবস্থা।
ক্লাস ডায়েরি
শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন একাডেমিক কর্মকা- লিপিবদ্ধ করার জন্য বছরের শুরুতে ডায়েরি প্রদান করা হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার মান, নৈতিক চরিত্র, আচার-আচরণ ও উপস্থিতি সম্পর্কিত তথ্য ডায়েরির মাধ্যমে অভিভাবককে প্রতিদিন অবহিত করা হয়, যাতে অভিভাবক তাঁর সন্তানের অবস্থা সম্পর্কে সর্বদা অবগত থাকতে পারেন এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। ছাত্র-ছাত্রীর দৈনন্দিন কার্যক্রম অবগত হয়ে অভিভাবককে প্রতিদিন ডায়েরিতে স্বাক্ষর করতে হয়। এ স্বাক্ষর দেখে শিক্ষক নিশ্চিত হবেন যে, ছাত্র-ছাত্রীর সঠিক অবস্থা সম্পর্কে অভিভাবক অবহিত আছেন। শ্রেণিতে শিক্ষাদান পদ্ধতিকে কার্যকর ও ছাত্র-ছাত্রীর পড়া আদায়কে নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শ্রেণিপাঠের উপর ডায়েরিতে গ্রেড প্রদান করা হয়।
লাইব্রেরিমানবসত্তাকে বিকশিত করতে লাইব্রেরি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রত্যেক বিদ্যাপীঠের জন্য একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরি শিক্ষা বিস্তারে সহায়ক। অত্র প্রতিষ্ঠানের লাইব্রেরিতে রয়েছে পাঠ্য পুস্তক সহায়ক বিভিন্ন বই এবং নানা ধরনের শিক্ষা মূলক বই। এখান বই সংগ্রহ করে শিক্ষার্থীরা নিজেদের জ্ঞান ভান্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে। ল্যাবরেটরব্যবহারিক শিক্ষা আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার একটি অপরিহার্য অংশ। এখানে শিক্ষার্থীদের তত্ত¡ীয় জ্ঞানের পাশাপাশি পর্যাপ্ত ব্যবহারিক শিক্ষা অর্জনের জন্য রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামসমৃদ্ধ ল্যাবরেটরি। পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও উচ্চতর গণিতের জন্য পৃথক পৃথক ল্যাবরেটরি রয়েছে।হ্যান্ডনোট প্রদান
পরীক্ষায় প্রত্যেক শিক্ষার্থীর সন্তোষজনক ফলাফল অর্জনের লক্ষে শিক্ষকগণ পাঠ্যসূচী অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় এবং উন্নতমানের হ্যান্ডনোট প্রদান করে থাকেন। ফলে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকগণ একটু সচেতন হলে বাসায় প্রাইভেট টিউটর ছাড়াই শিক্ষার্থীরা ভালো ফলাফল অর্জন করতে সক্ষম হয়। হ্যান্ডনোট ফটোকপি বাবদ যে খরচ হয় তা অভিভাবক বহন করতে হয়।হস্তাক্ষর সুন্দরকরণ
সকল ছাত্র-ছাত্রীর বাংলা, ইংরেজি ও মুসলিম শিক্ষার্থীদের আরবী হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য বিশেষ যত্ম নেয়া হয়। প্রত্যেক পরীক্ষায় হস্তাক্ষর সুন্দরের জন্য আলাদা নম্বর রেখে ছাত্র-ছাত্রীদের সুন্দর হস্তাক্ষরের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়। বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে হস্তাক্ষরের জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা রয়েছে।
ক্লাসপ্রতি ক্লাসেই দৈনিক পাঠ (পূর্বদিনের বাড়ীর কাজসহ) আদায় করা হয়। যদি কোন কারণে শিক্ষার্থীরা বাড়ির পাঠ শিখে না আসে অথবা বাড়ির কাজ করতে ব্যর্থ হয় সেক্ষেত্রে তাদেরকে ছুটির পর সংশোধনী ক্লাসের মাধ্যমে দৈনিক পাঠ পুনরায় শেখানো ও আদায় করা হয়। প্রতিদিন ইংরেজি ও গণিতেরে দুটি করে টিউটোরিয়াল ক্লাস নেওয়া হয়।প্রদানপ্রতিদিন অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের খবর ঝগঝ এর মাধ্যমে অভিভাবককে জানানো হয়। এতে করে অভিভাবকগণ ঘরে বসেই তার সন্তান বিদ্যালয়ে পৌঁছল কিনা তা জানতে পারে। সহপাঠদান পড়ালেখার পাশাপাশি অত্র স্কুলের শিক্ষার্থীরা সংগীত, বিতর্ক, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, কুইজ, রচনা প্রতিযোগীতা ইত্যাদি সহপাঠক্রমিক কার্যাবলিতে অংশ গ্রহণ করে পুরস্কার পেয়ে যথেষ্ট সুনাম বয়ে এনেছে। সংস্কৃতি ও মেধাচর্চা মানুষের সুকুমার বৃত্তিগুলোর বিকাশ সাধন করে, মানুষকে শোভন, চৌকষ, বাগ্মী এবং বিভিন্নভাবে পারদর্শী করে গড়ে তোলে। তাই শিক্ষার্থীদের সুকুমার বৃত্তির প্রস্ফুটনের লক্ষ্যে বিতর্ক, আবৃত্তি, উপস্থিত বক্তৃতা, ধারাবাহিক গল্প বলা, সাধারণ জ্ঞান, বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ সংগ্রহ ও প্রস্তুতি ইত্যাদির আয়োজন করা হয় শিক্ষা সফর প্রতি বছরের শুরুতে সকল শিক্ষার্থীদের নিয়ে শিক্ষা সফরের আয়োজন করা হয়ে থাকে। উক্ত সফরে আনন্দ-বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পুরস্কৃত করা হয়ে থাকে, যা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কাছে খুবই উপভোগ্য হয়ে উঠে।তবে কলেজের শিক্ষাদান সম্পর্কে কলেজের শিক্ষকরা বলেন ক্যারিয়ার পরিকল্পনা যদি সাধ-সাধ্যের সমন্বয়ে বাস্তবতার নিরিখে করা হয়, তাহলে আর স্বপ্নভঙ্গ হয় না। যেমন, যদি সময়ের হিসাব কষে একজন চিকিৎসক পেশাজীবী হতে চান এবং কর্মে আত্মনিয়োগ করতে চান, তাহলে আপনাকে পরিকল্পনা করতে হবে বেছে নিতে হবে।কলেজের মধ্যে সম্মিলিতভাবে এই কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জন করতে হবে
সম্পাদক ও প্রকাশক: শিব্বির আহমদ ওসমানী [এমএ, এলএলবি (অনার্স), এলএলএম] যোগাযোগ: বনকলাপাড়া রোড, সুবিদবাজার, সিলেট- ৩১০০। ই-মেইল: damarbangla@gmail.com ফোন: ৭১৪২৭১, মোবাইল: +৮৮ ০১৭১৪৪৫৭৭৯২ www.dailyamarbangla.comCopyright © 2024 Daily Amar Bangla. All rights reserved.