সুনামগঞ্জে প্রতিনিধি: ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে সুনামগঞ্জে গত কয়েক দিন ধরে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় জামালগঞ্জ, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর ও ধর্মপাশা উপজেলার বেশ কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে হাওরে পানি ঢুকছে। শনিবার রাত থেকে বাঁধ উপচে পানি ঢুকলেও সকালে বাঁধ ভেঙ্গে পানি প্রবেশ অব্যাহত আছে। এতে ফসল তলিয়ে যাবার আশঙ্কা করছেন কৃষকরা।ওইসব হাওরে এখনো তাদের ৩০ থেকে ৩৫ ভাগ ফসল রয়ে গেছে।
হাওরগুলো হলো, তাহিরপুর উপজেলার মাটিয়ান হাওর, শনির হাওর, বিশ্বম্ভরপুরের খরচার হাওর এবং ধর্মপাশা উপজেলার সোনামড়ল হাওরেও বাঁধ ভেঙ্গে পানি ঢুকছে।
কৃষি অফিস ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সুনামগঞ্জ জেলার সব কটি হাওরের ৯০ থেকে ৯৩ভাগ বোরো ধান কাটা শেষ হয়েছে। কিছু কিছু হাওরে সামান্য ধান এখনো রয়ে গেছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বার বার তাগিদ দেয়া হলেও জমির মালিক ধান কাটার শ্রমিক সংকটের দোহাই দিয়ে ধান জমিতেই রেখে দিয়েছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বক্কর সিদ্দিক ভুইয়া জানান, ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে গত কয়েকদিনের বৃষ্টিপাতে সব কটি হাওর ও নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। জেলার কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে হাওরে পানি ঢুকছে। সুনামগঞ্জে ও ভারতের মেঘালয় রাজ্যে বৃষ্টিপাত না হওয়া পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। তবে বৃষ্টিপাত হলে পানি আরো বাড়বে
সম্পাদক ও প্রকাশক: শিব্বির আহমদ ওসমানী [এমএ, এলএলবি (অনার্স), এলএলএম] যোগাযোগ: বনকলাপাড়া রোড, সুবিদবাজার, সিলেট- ৩১০০। ই-মেইল: damarbangla@gmail.com ফোন: ৭১৪২৭১, মোবাইল: +৮৮ ০১৭১৪৪৫৭৭৯২ www.dailyamarbangla.comCopyright © 2024 Daily Amar Bangla. All rights reserved.