তরুণেরা নতুনের পূজারি: শিব্বির আহমদ ওসমানী

0
763
blank
blank

শিব্বির আহমদ ওসমানী: স্বাধীনতার ৪৫ বছর অতিক্রমের পরও দেশের রাজনীতিতে ইতিবাচক সংস্কৃতির ধারা এখনো গড়ে ওঠেনি। কিন্তু পেছনে ফিরে তাকালে দেখতে পাই ‘৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, ৯০-এর স্বৈরাচার হঠাও আন্দোলন’ এবং সর্বোপরি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে তরুণদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও নেতৃত্বের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। যুগে যুগে তরুণেরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তাদের নেতৃত্বের গুণে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করেছে। আমাদের দেশে ষাট-সত্তর দশকের রাজনীতির লক্ষ্য ছিল জনগণের ও দেশের জন্য কল্যাণকর কিছু করা। কিন্তু আজ তা অনেকাংশে অনুপস্থিত।
রাজনীতিতে নীতিহীনতা, গণতান্ত্রিক চর্চার বড় অভাব, ক্ষমতার অপব্যবহার, কালো টাকার প্রভাব, দুর্নীতিবাজদের প্রশ্রয়, সহনশীলতার অভাব, পেশীশক্তি প্রদর্শন ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ ভালো ফল দেয় না। রাজনীতি ও সংস্কৃতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনে এবং দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্‌ক্ষার প্রতিফলনে তরুণ নেতৃত্ব আবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তরুণেরা এখন ভবিষ্যৎ নয়, তরুণেরা জাতির বর্তমান হতে চায়। দেশের উন্নয়নে কিছু করতে চায়।
আইরিশ দার্শনিক জর্জ বার্নাড শ বলেছিলেন, ‘নতুন কিছু করাই তরুণদের ধর্ম’। সত্যিই তরুণেরা নতুনের পূজারি। তারা সৃষ্টিতে বিশ্বাসী। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্প্রতি এক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘মেধাবীরা রাজনীতিতে না আসলে রাজনীতি মেধাশূন্য হয়ে যাবে।’ তিনি হয়তো চরম সত্য কথাটাই স্বীকার করেছেন। কল্যাণকর রাজনীতির চর্চায় তরুণেরা নেতৃত্ব দিতে চায়। একটি মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের বাংলাদেশ গঠন, কার্যকর গণতন্ত্রের ভিত্তি মজবুত করতে ও রাজনীতিতে ইতিবাচক এবং যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় তরুণ নেতৃত্বের অংশ নেয়া সবার আগে জরুরি।
বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর অর্ধেকেরও বেশি তরুণ। আমাদের অত্যন্ত কর্মক্ষম, সৃজনশীল ও প্রতিশ্রুতিশীল যুবক গোষ্ঠী রয়েছে। তাঁদের যদি ‘ড্রাইভিং ফোর্সে’ নিয়ে আসা যায়, তাহলে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবনমানের দিক থেকেও মধ্যম স্তরে পৌঁছে যাবে।
তরুণেরা নতুনের পূজারি:
স্বাধীনতার পর ৪৫ বছর অতিক্রমের পরও দেশের রাজনীতিতে ইতিবাচক সংস্কৃতির ধারা এখনো গড়ে ওঠেনি। কিন্তু পেছনে ফিরে তাকালে দেখতে পাই ‘৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান, ৯০-এর স্বৈরাচার হঠাও আন্দোলন’ এবং সর্বোপরি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে তরুণদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও নেতৃত্বের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। যুগে যুগে তরুণেরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তাদের নেতৃত্বের গুণে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করেছে। আমাদের দেশে ষাট-সত্তর দশকের রাজনীতির লক্ষ্য ছিল জনগণের ও দেশের জন্য কল্যাণকর কিছু করা। কিন্তু আজ তা অনেকাংশে অনুপস্থিত।
রাজনীতিতে নীতিহীনতা, গণতান্ত্রিক চর্চার বড় অভাব, ক্ষমতার অপব্যবহার, কালো টাকার প্রভাব, দুর্নীতিবাজদের প্রশ্রয়, সহনশীলতার অভাব, পেশীশক্তি প্রদর্শন ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ ভালো ফল দেয় না। রাজনীতি ও সংস্কৃতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনে এবং দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্‌ক্ষার প্রতিফলনে তরুণ নেতৃত্ব আবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তরুণেরা এখন ভবিষ্যৎ নয়, তরুণেরা জাতির বর্তমান হতে চায়। দেশের উন্নয়নে কিছু করতে চায়।
আইরিশ দার্শনিক জর্জ বার্নাড শ বলেছিলেন, ‘নতুন কিছু করাই তরুণদের ধর্ম’। সত্যিই তরুণেরা নতুনের পূজারি। তারা সৃষ্টিতে বিশ্বাসী। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্প্রতি এক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘মেধাবীরা রাজনীতিতে না আসলে রাজনীতি মেধাশূন্য হয়ে যাবে।’ তিনি হয়তো চরম সত্য কথাটাই স্বীকার করেছেন। কল্যাণকর রাজনীতির চর্চায় তরুণেরা নেতৃত্ব দিতে চায়। একটি মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের বাংলাদেশ গঠন, কার্যকর গণতন্ত্রের ভিত্তি মজবুত করতে ও রাজনীতিতে ইতিবাচক এবং যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় তরুণ নেতৃত্বের অংশ নেয়া সবার আগে জরুরি।
বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর অর্ধেকেরও বেশি তরুণ। আমাদের অত্যন্ত কর্মক্ষম, সৃজনশীল ও প্রতিশ্রুতিশীল যুবক গোষ্ঠী রয়েছে। তাঁদের যদি ‘ড্রাইভিং ফোর্সে’ নিয়ে আসা যায়, তাহলে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জীবনমানের দিক থেকেও মধ্যম স্তরে পৌঁছে যাবে।

লেখক: সম্পাদক, ডেইলী আমার বাংলা

ফেইসবুক লিংক: www.facebook.com/ShibbirAO