মনুয়া স:প্রা:বি দপ্তরি নিয়োগ প্রার্থী আজাদের বিরুদ্ধে জন্মতারিখ গোপন ও ভুয়া সার্টিফিকেটের অভিযোগ

0
3682
blank
blank
 মনুয়া স:প্রা:বি দপ্তরি নিয়োগ প্রার্থী আজাদের বিরুদ্ধে জন্মতারিখ গোপন ও ভুয়া সার্টিফিকেটর অভিযো

শাল্লা প্রতিনিধি
মনুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরি পদে নিয়োগ প্রার্থী আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে ভোটার আইডি কার্ডের জন্মতারিখ পরিবর্তন ও ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়ে আবেদন করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আবুল কালাম আজাদের সার্টিফিকেট ভুয়া এ বিষয়ে শাল্লা উপজেলা নির্বাহি অফিসার,উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন মনুয়া গ্রামের জসিম উদ্দিন।তিনি অভিযোগে উল্লেখ করেন আবুল কালাম আজাদ যে সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরির আবেদন করেছেন তা ভুয়া সার্টিফিকেট।এ বিষয়ে তিনি তা তদন্ত করার অনুরুদ করেন।
অপর দিকে আবেদনকারী আবুল কালাম আজাদের জন্মতারিখ নিয়ে অভিযোগ করেছেন উক্ত স্কুলের সভাপতি মাহফুজুর রহমান চৌধুরী।তিনি অভিযোগ করেছে আবুল কালাম আজাদ আবেদন পত্রে যে জন্মতারিখ উল্লেখ করেছেন তার সাথে তার ভোটার আইডি কার্ডের তারিখের মিল নেই।মাহফজুর রহমানের অভিযোগ ভোটার আইডি কার্ডের চেয়ে আবেদন পত্রে আজাদের বয়স কম।বয়স কমাতেই আজাদ ভোটার আইডি কার্ডের বয়স গোপন করেছে।তিনি তার সুষ্ট তদন্তের জন্য শাল্লা উপজেলা নির্বাহি আফিসার,উপজেলা চেয়ারম্যান,উপজেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর আবেদন করেছেন।
জানাযায় আজাদ যে সার্টিফিকেট দিয়ে আবেদন করেছে তা শাল্লা হাসিমিয়া মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেনী পাশের সার্টিফিকেট।
এ বিষয়ে জানতে আবুল কালাম আজাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাকে ফোনে পাওয়া যায় নি।
কিন্তু সার্টিফিকেটর খুজ খবর নিতে শাল্লা হাসিমিয়া মাদ্রাসার শিক্ষকদের সাথে আলাপ করলে শিক্ষকতের মাঝে ভিন্নমত দেখা যায়। মাদ্রাসা সুপার বলছে আজাদ আমাদের মাদ্রাসার ছাত্র ছিল আজাদ এ মাদ্রাসার ছাত্র ছিল কিন্তু মাদ্রাসার আরবি শিক্ষক আব্দর রশিদ,মফিজুর রহমান, ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষত বলছেন  আজাদ আমাদের মাদ্রাসার কোন ছাত্র ছিল বলে মনে হয় না এবং তাকে কোন দিন মাদ্রাসায় দেখিনি।তা হলে প্রশ্ন হচ্ছে সত্য কে? মাদ্রাসা সুপার? আজাদ? সার্টিফিকেটেক?  নাকি অন্যান্ন শিক্ষক? ভুয়া সার্টিফিকেটেক।তা প্রমান হবে তদন্তে।সে পর্যন্ত অপেক্ষায়।