গো-খাদ্য প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনার ২০-২২ দিন পরে বিতরণ করা হলেও তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। কৃষি ব্যাংকের সুদের অর্ধেকটা প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা দিলেও এতে স্বস্তিবোধ করেননি কৃষকরা। পুরোদমে সুদ মওকুফ চান কৃষকেরা। তবে প্রধানমন্ত্রী নতুন কৃষিঋণ প্রদানের ঘোষনা দিলেও এখনও কৃষিঋণ সহায়তা পাচ্ছে না হাওর পাড়ের কৃষক। প্রতিদিন ফসল হারা কৃষক ব্যাংকের সামনে ভীড় করছেন। দক্ষিণ সুনামগঞ্জের সরদারপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল লতিফ জানান, কৃষিঋণ চেয়ে আবেদন করেছি। এখনও ঋণ পাইনি। ব্যাংক কর্মকর্তারা শুধু আশ্বাস দিচ্ছেন। কৃষি ব্যাংকের জেলার ডিজিএম অজয় কুমার সাহা জানান, বোরো কৃষি ঋণ বিতরণের সময় এখনও আসেনি। তবে আমন চাষে কৃষিঋণ সহায়তা চলমান আছে। এদিকে এনজিও ঋণের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী এনজিও ব্যুারোর সাথে আলোচনা করে ঋণ আদায় বন্ধের তাগিদ দেবেন মর্মে ঘোষনা দেন। ঘোষনার পর পিকেএসএফ এনজিও ঋণ আদায় বন্ধের ঘোষনা দেন। কিন্তু এনজিও গুলো নির্দেশ না মেনে ঋণ আদায় করতে চাপ দিচ্ছে গ্রাহকদের। এমন কি ঋণ আদায়ে নতুন কৌশল অবলম্বন করছে। তারা বাড়িবাড়ি গিয়ে খাদ্য সহায়তা ও নতুন ঋণের লোভ দেখাচ্ছেন। অনেকে ঋণের চাপে এলাকা ছাড়া হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
অপর দিকে প্রধানমন্ত্রী একটি মানুষও গৃহহারা হয়ে থাকবেনা বলে ঘোষনা দিলেও হাওর পারের অসংখ্য কৃষক গৃহহারা হয়ে অন্যের বাড়িতে বসবাস করছেন। তবে ঘুর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ২৩০ বান্ডিল ঢেউটিন বিতরণ করা হয়েছে বলে জেলার ত্রাণ ও পুণর্বাসন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন। তিনি আরো জানান, গৃহনির্মাণের প্রকল্প বিষয়ে আমার জানা নেই। এব্যাপারে আমার কাছে কোন নির্দেশনা আসেনি। তবে আমি যতটুকু জানি এ প্রকল্পটি ভূমি অফিস হয়ে বাস্থবায়ন হতে পারে। হাওর পারের গৃহহারা কয়েকজন ব্যক্তি জানান, আমাদের গৃহনির্মাণে সরকার কোন পদক্ষেপ নিয়েছে কিনা জানিনা। তবে আমরা প্রধানমন্ত্রীর গৃহনির্মাণের ঘোষনায় বিশ্বাসী হয়ে আশায় বুক বেঁধে আছি। প্রধানমন্ত্রীর গৃহনির্মাণের ঘোষনা এখনও আলোর মুখ দেখিনি। হাওর পাড়ের কৃষকেরা প্রধানমন্ত্রীর প্রতিটি ঘোষনার সঠিক বাস্থবায়ন চান। সুশীল সমাজের প্রতিনিধি কবি ইকবাল কাগজী জানান, ভিজিএফ তালিকায় অনিয়মের কোন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেখা যাচ্ছে না। এতে করে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা মাঠপর্যায়ে প্রতিফলিত হচ্ছে না। তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রতিটি ঘোষনার সঠিক বাস্থবায়ন চান। প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শেরগুল আহমেদ জানান, গৃহনির্মাণ ও এনজিও ঋণ বন্ধের পদক্ষেপ না নিলে হাওর পাড়ের কৃষকদের ভোগান্তি থেকে রেহাই পাবেনা। এছাড়াও তিনি এনজিও ঋণ বন্ধের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানান।
অপর দিকে প্রধানমন্ত্রী একটি মানুষও গৃহহারা হয়ে থাকবেনা বলে ঘোষনা দিলেও হাওর পারের অসংখ্য কৃষক গৃহহারা হয়ে অন্যের বাড়িতে বসবাস করছেন। তবে ঘুর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ২৩০ বান্ডিল ঢেউটিন বিতরণ করা হয়েছে বলে জেলার ত্রাণ ও পুণর্বাসন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন। তিনি আরো জানান, গৃহনির্মাণের প্রকল্প বিষয়ে আমার জানা নেই। এব্যাপারে আমার কাছে কোন নির্দেশনা আসেনি। তবে আমি যতটুকু জানি এ প্রকল্পটি ভূমি অফিস হয়ে বাস্থবায়ন হতে পারে। হাওর পারের গৃহহারা কয়েকজন ব্যক্তি জানান, আমাদের গৃহনির্মাণে সরকার কোন পদক্ষেপ নিয়েছে কিনা জানিনা। তবে আমরা প্রধানমন্ত্রীর গৃহনির্মাণের ঘোষনায় বিশ্বাসী হয়ে আশায় বুক বেঁধে আছি। প্রধানমন্ত্রীর গৃহনির্মাণের ঘোষনা এখনও আলোর মুখ দেখিনি। হাওর পাড়ের কৃষকেরা প্রধানমন্ত্রীর প্রতিটি ঘোষনার সঠিক বাস্থবায়ন চান। সুশীল সমাজের প্রতিনিধি কবি ইকবাল কাগজী জানান, ভিজিএফ তালিকায় অনিয়মের কোন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেখা যাচ্ছে না। এতে করে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা মাঠপর্যায়ে প্রতিফলিত হচ্ছে না। তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রতিটি ঘোষনার সঠিক বাস্থবায়ন চান। প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শেরগুল আহমেদ জানান, গৃহনির্মাণ ও এনজিও ঋণ বন্ধের পদক্ষেপ না নিলে হাওর পাড়ের কৃষকদের ভোগান্তি থেকে রেহাই পাবেনা। এছাড়াও তিনি এনজিও ঋণ বন্ধের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানান।