রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর সার্বাধিনায়ক মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের পর প্রায় শূন্য থেকে যে নৌবাহিনীর যাত্রা শুরু হয়েছিল, সময়ের পরিক্রমায় তা আজ একটি পেশাদার ও বহুমাত্রিক নৌবাহিনীতে পরিণত হয়েছে। আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে সামুদ্রিক সম্পদের বিশাল সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিকল্প নেই।
এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।
গতকাল বুধবার দুপুর ১টার দিকে খালিশপুরে তিতুমীর নৌঘাঁটি জেটিতে চারটি যুদ্ধজাহাজের কমিশনিং অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন রাষ্ট্রপতি। নৌঘাঁটি বানৌজা তিতুমীরের নেভাল বার্থে যুদ্ধজাহাজ দুর্গম ও নিশান এবং সাবমেরিন টাগ পশুর ও হালদা নৌবহরে কমিশনিং করেন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সাবমেরিন বিধ্বংসী যুদ্ধক্ষমতায় একটি নতুন মাত্রা সংযোজিত হলো। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি জাহাজ দুটির অধিনায়কদের হাতে কমিশনিং ফরমান তুলে দেন এবং নৌবাহিনীর রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে নামফলক উন্মোচন করেন। রাষ্ট্রপতি ভাষণের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু এবং ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বিশেষ করে নৌবাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
সম্পাদক ও প্রকাশক: শিব্বির আহমদ ওসমানী [এমএ, এলএলবি (অনার্স), এলএলএম] যোগাযোগ: বনকলাপাড়া রোড, সুবিদবাজার, সিলেট- ৩১০০। ই-মেইল: damarbangla@gmail.com ফোন: ৭১৪২৭১, মোবাইল: +৮৮ ০১৭১৪৪৫৭৭৯২ www.dailyamarbangla.comCopyright © 2024 Daily Amar Bangla. All rights reserved.