পিতা-মাতার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় ব্যারিষ্টার মওদুদ

0
443
blank
blank

মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, উপরাষ্ট্রপতি, আইনমন্ত্রী ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও নোয়াখালী-৫ আসনের সাবেক এমপি ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদকে পিতা-মাতার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় একাধিক জানাজা শেষে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের মানিকপুরের জৌলুস পাটওয়ারী বাড়ি (নিজ বাড়ি) মসজিদের পাশে বাবা মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হয়। এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টায় মওদুদ আহমদের নোয়াখালী-৫ নির্বাচনী এলাকার কবিরহাট উপজেলার কবিরহাট সরকারী কলেজ মাঠে তার জানাজা সম্পন্ন হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরী, কবিরহাট পৌরসভার মেয়র জহিরুল হক রায়হান, সাবেক মেয়র আলা বক্স তাহের টিটুসহ বিএনপি ও আ’লীগের নেতাকর্মীরা। এরপর বিকেল ৫টায় কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট সরকারী মুজিব মহাবিদ্যালয় মাঠে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ও মওদুদ আহমদের ভায়রা ভাই ডঃ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্যাহ বুলু, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ শাহজাহান, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদীন ফারুক, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ঢাকা উত্তরের বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফজলে হোসেন আবেদ, নোয়াখালী জেলা বিএনপির সভাপতি গোলাম হায়দার বি.এস.সি, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আবদুর রহমান, নোয়াখালী -৫আসনের সাবেক এমপি হাসনা জসীম উদ্দিন মওদুদ, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আ’লীগ নেতা মোঃ শাহাব উদ্দিন, বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি কামাল উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান রিপন, বসুরহাট পৌরসভা বিএনপির সভাপতি আবদুল মতিন লিটন, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ বেলায়েত হোসেন, সেক্রেটারী মাওলানা মোশাররফ হোসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সর্বস্তরের জনগণসহ হাজার হাজার জনতা।

বসুরহাট সরকারী মুজিব কলেজ মাঠে জানাজার পূর্বে মুক্তিযুদ্ধের এ সংগঠককে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর তার বাড়িতে শেষ জানাজার পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন হয়।