ভোজন উৎসব করে উজ্জল দৃষ্টান্ত দেখালো মুক্তিযোদ্ধা গলির ব্যাবসায়ী সমিতি

0
504
blank

সিলেটে জিন্দাবাজার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ গলি ব্যবসায়ী সমিতি’র আয়োজনে জিন্দাবাজারস্থ ইসলাম রেষ্টুরেন্টে প্রবল বৃষ্টির বাধাকে উপেক্ষা করে প্রায় অর্ধ-সহস্রাধিক সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের উপস্থিতিতে অনুষ্টিত হলো ব্যতিক্রধর্মী আয়োজন ভোজন উৎসব-২০১৭।

 

শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০১৭) পবিত্র জুমার নামাজ শেষে, জিন্দাবাজার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ গলি ব্যবসায়ী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও উপদেষ্টা শমসের বকস-এর পরিকল্পনায় এবং বর্তমান সভাপতি মেহেদী কাবুল এর সুযোগ্য নেতৃত্বে, সাধারণ সস্পাদক গোলাম মৌলা চৌধুরী ইমু’র আন্তরিকতায় এবং সমিতির সহ-সভাপতি মুকিদ মিয়া, সহ-সাধারণ সম্পাদক রিমন আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক বাবলু মিয়া, অর্থ সম্পাদক তোহাব আহমদ সেতু, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক নিজামুল হক হামিদী, কার্যনির্বাহী সদস্য-জাকারিয়া খান শাহিন, সেলিম মিয়া ও তাজুল ইসলাম মৃধা সহ সমিতির সকল সদস্যদের প্রচেষ্টায় শিশু-কিশোরদের পরিবেশন করা হলো সু-স্বাদু সব খাবার।

 

আনন্দ ও উৎসবমুখর এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ফকর উদ্দিন, রনজিত দেবনাথ ময়না, মামুনুজ্জামান, প্রণব কান্তি দেব, প্রদিপ রনজন, সাইফুল ইসলাম লিটন, হাবিবুর রহমান হাবিব, মোস্তফা কামাল, টিটন মিয়া, ইসলাম উদ্দিন, নাজমুল হাসান, আব্দুর রশিদ শাওন, শাহিন আহমদ, জসিম উদ্দিন, মো: জাবেদ হোসেন, আবু সাইদ, সুলতান সরকার সহ আরো অনেকে। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমারের মতো ভোজন উৎসব-এর আয়োজন করেছে ব্যবসায়ী সংগঠন হিসেবে

জিন্দাবাজার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ গলি ব্যবসায়ী সমিতি, সিলেট-এমন মন্তব্য করেছেন ভোজন উৎসবে বিশিষ্ঠিজনেরা । এমন মহত্বপুণ্য অনুষ্ঠানে সম্পৃক্ততার জন্য তারা মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করেন নৃতৃৃবৃন্দ বলেন  দেশের জাতীয় উন্নয়নে যুবকদের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ।যুবকদের সঠিক দিক নির্দেশনা ও সম্পৃক্ততায় কঠিনতর কাজ অতি সহজে সম্পন্ন করা সম্ভব। সমাজ পরিবর্তনে ও উন্নয়ন বঞ্চিত অবহেলিত এলাকার উন্নয়নে যুবকদের অংশ গ্রহনে নিশ্চিত করতে হবে। যুবকরা সমাজের সচ্ছ আলো। সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করে উন্নয়নের দ্বার উম্মোচন করবে

আজকের যুবকরাই। সন্ত্রাস ও নেশামুক্ত সমৃদ্ধশালী সমাজ গঠনে যুবকদের বিকল্প নাই। দেশটাকে সামনে এগিয়ে নিতে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে। বেকারত্ব ও দারিদ্র বিমোচনে যুবকরাই জাতীর অহংকার। স্বল্প মেয়াদী প্রশিক্ষনের মাধ্যমে যুবকদের দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করে সঠিক কাজে লাগাতে পারলেই দেশ গড়া সম্ভব।